দায়ূদ নগরে হের যীশু অবতার
দিকে দিকে গাহে ধরা আগমনী তার
দূতেরা গাহে রে
মধুর স্বরে আকাশ ভরে দূতেরা গাহে রে
সোনার বীণা লয়ে করে দূতেরা গাহে রে
স্বর্গের আনন্দ দ্বারে আনন্দ নগরে।
আকাশে বাতাসে একি পুলকিত গান
না মানে বাধা বাঁধন উচ্ছলিত প্রাণ
জগৎ হে হাসিল
ত্রাণ সূর্যে পেয়ে কোলে জগৎ যে হাসিল
বনে বনে আকুলকরা পিককূলে গাহিল
একি আনন্দ আজ আনন্দ রে
জগৎ মাতল যে আজ পূলক ভরে।
আজি যীশু এলেন স্বর্গ ছেড়ে মোদের পাপের তরে রে
আয় তোরা আয়
সেই বৈৎলেহমে গোয়াল ঘরে আয় তোরা আয়
যদি দেখবি তারে নয়ন ভরে আয় তোরা আয়
তোরা আয় আয় আয়
আয় তোরা আয়।
দিকে দিকে গাহে ধরা আগমনী তার
দূতেরা গাহে রে
মধুর স্বরে আকাশ ভরে দূতেরা গাহে রে
সোনার বীণা লয়ে করে দূতেরা গাহে রে
স্বর্গের আনন্দ দ্বারে আনন্দ নগরে।
আকাশে বাতাসে একি পুলকিত গান
না মানে বাধা বাঁধন উচ্ছলিত প্রাণ
জগৎ হে হাসিল
ত্রাণ সূর্যে পেয়ে কোলে জগৎ যে হাসিল
বনে বনে আকুলকরা পিককূলে গাহিল
একি আনন্দ আজ আনন্দ রে
জগৎ মাতল যে আজ পূলক ভরে।
আজি যীশু এলেন স্বর্গ ছেড়ে মোদের পাপের তরে রে
আয় তোরা আয়
সেই বৈৎলেহমে গোয়াল ঘরে আয় তোরা আয়
যদি দেখবি তারে নয়ন ভরে আয় তোরা আয়
তোরা আয় আয় আয়
আয় তোরা আয়।
-নলিনী বৈরাগী (শ্রীরামপুর ডিসেম্বর, ১৯৫৩)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন